Bhola Times
ঢাকাSaturday , 19 October 2024
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আন্তর্জাতিক
  4. খেলাধুলা
  5. জাতীয়
  6. বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি
  7. বিনোদন
  8. বিশেষ প্রতিবেদন
  9. রাজনীতি
  10. শিক্ষা
  11. সারাদেশ
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বহুদলীয় গণতন্ত্রের বিকৃত রুপ এবং প্রকৃত গণতন্ত্রের রুপরেখা- প্রেক্ষিত বাংলাদেশ। -অধ্যাপক মোঃ আবদুল কাদির

newsroom
October 19, 2024 9:08 am
Link Copied!

দৈনিক ভোলাটাইমস্ ::
পরম দয়ালু মহান আল্লাহ তা’লার অসীম রহমত ও দয়ায় বাংলাদেশ একটি কঠিন ও ভয়াবহ অবস্থা থেকে মুক্তিলাভ করেছে। যদিও পর্দার অন্তরালে থেকে শকুনগুলি এখনো চোখ রাঙ্গাচ্ছে। নানা ভাবে ষড়যন্ত্রের জাল বিস্তার করে এদেশের সরকার ব্যবস্থার মধ্যে অস্থিতিশীল অবস্থা তৈরি করা তথা এদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিনষ্টের পায়তারা করছে। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে আমাদের ছাত্র জনতা যে অসীম সাহসিকতা ও সচেতনতার পরিচয় দিয়েছে এমনি ভাবে আমরা যদি সবসময় সজাগ ও সচেতন থাকি তাহলে কোন অপশক্তিই আমাদের রুখতে পারবেনা এটি আমার দৃঢ় বিশ্বাস। গণতন্ত্রের অর্থই হলো জনগনের শাসন। যেখানেই “পিপলস্ রিপাবলিক” সেখানে জনগনই শক্তি। রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার ক্ষেত্রে জনগনের ইচ্ছার উপরে কিছু নেই, কেউ নেই। গণতন্ত্রের সূচনা প্রাচীন গ্রীসে হলেও সংসদীয় গণতন্ত্রের সুতিকাগার হিসাবে আমরা গ্রেট বৃটেনকেই ধরে থাকি। বহু দলীয় ব্যবস্থা বিদ্যমান থাকলেও গ্রেট বৃটেন, আমেরিকার ও ভারতের মত দেশগুলিতে আমরা দ্বিদলীয় ব্যবস্থার প্রাধান্যই বেশী লক্ষ করি। নির্বাচনে জয় লাভ করে একটি দল সরকার গঠন করে অপর দলটি বিরোধী দল হিসাবে সরকারের গঠন মূলক সমালোচনা করে, জনগনকে সরকারী দলের অপকর্ম সম্পর্কে সজাগ করে তোলে। যাতে করে সরকার জনগনের অধিকার স্বাধীনতা হরন করার সাহস ও সুযোগ না পায়। আর এ কারনেই জনগনের সচেতনতাকেই গণতন্ত্র তথা স্বাধীনতার রক্ষক বা প্রহরী বলা হয়ে থাকে। যার প্রমান গত ৫ আগষ্ট আমাদের প্রাণ প্রিয় ছাত্র-জনতা দেখিয়ে দিয়েছে। গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থায় সরকারের দ্বিদলীয় বা বহুদলীয় যাই হোক না কেন সরকার পরিবর্তনের স্বাভাবিক সংস্কৃতি যা পৃথিবীর উন্নত গণতান্ত্রিক চর্চা বিদ্যমান এমন দেশ গুলিতে রয়েছে তা যে কোন দেশে বিদ্যমান থাকলে সেখানে জনগনের স্বাধীনতা সুরক্ষিত থাকে। ভাষা, জাতি, ধর্ম, বর্ণ, নির্বিশেষে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ যেমন সাম্য, স্বাধীনতা, মৈত্রী, ভ্রাতৃত্ববোধ উপভোগের ক্ষেত্রে কোন বাঁধার সৃষ্টি হয়না। কিন্তু গণতন্ত্রের দোহাই দিয়ে, গণতন্ত্রের লেবাস পরে যদি জনগনের বাক স্বাধীনতা হরন করার জন্য পুলিশ দিয়ে জনগনের মুখ চেপে ধরা হয়, গ্রাম আদালত থেকে শুরু করে সুপ্রীম কোর্ট পর্যন্ত গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী থেকে ইএই পর্যন্ত স্থানীয় প্রশাসন থেকে সচিবালয় পযর্ন্ত এককথায় প্রশাসন মন্ত্রের সর্বত্রই যদি দলীয় করন করা হয়, প্রতিপক্ষ অর্থাৎ বিরোধী দল ও মতকে দমন করার জন্য ফরাসী বিপ্লবের সময় গ্যালোটিন দিয়ে যেমন মানুষ হত্যা করা হয়েছে তেমনি বাংলাদেশে “আয়না ঘর” নামের অন্ধকুঠরীতে পৈশাচিক নিপীড়নের মাধ্যমে যদি মানুষ হত্যা করা হয়, তাহলে দীর্ঘ দিনের পূঞ্জীভূত বিষসাপ একদিন একথা বলেই বিষ্ফোরিত হবে “বুকের ভিতর অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলিকর”। আর হয়েছেও তাই। আর এটিই স্বাভাবিক। পৃথিবীর অনেক দেশেই বহুদলীয় সরকার ব্যবস্থা বিদ্যমান আছে কিন্তু বাংলাদেশের মত এমন নিষ্ঠুর নির্মম এবং অন্যায়ভাবে আলেম ওলামা, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজ বিশ^বিদ্যালয়ের নিরীহ ছাত্র/ছাত্রী, সাধারন মানুষ হত্যার ঘটনা পৃথিবীর ইতিহাসে নজীরবিহীন। বাংলাদেশ স্বাধীন হবার পর থেকে যে সকল রাজনৈতিক দল এদেশের শাসন পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহন করেছেন তাদের দলীয় নীতিমালার মধ্যে পার্থক্য থাকলেও রাজনৈতিক চরিত্রের মধ্যে তেমন কোন ভিন্নতা নেই। এ দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির কথা ব্যাখা করে লেখার পরিসর বৃদ্ধি করার আমি প্রয়োজন মনে করি না। এ অবস্থার পরিবর্তন করতে হলে রাজনৈতির একটি কাঠামোগত পরিবর্তনের প্রয়োজন। শাসক দলের দমন পীড়ন প্রহসন মূলক নির্বাচন মানুষ হত্যার রাজনীতি, ক্ষমতা কুক্ষিগত করার প্রবনতা সকল ক্ষেত্রে দলীয়করন, সিন্ডিকেট করে ব্যবসা বাণিজ্য নিয়ন্ত্রন, জনগনের কস্টার্জিত সম্পদ। অর্থের লুটপাটের এই রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি এদেশের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে চিরতরে বিদায় করা দরকার।
আমাদের শ্রদ্ধেয় প্রধান উপদেষ্ঠা একটি সুন্দর কথা বলেছেন “এমন একটি দেশ গড়তে চাই যেখানে সবাই যেন একটি পরিবার”। আমাদের তরুন প্রজন্ম এরকমেরই একটি নুতন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়েই মাঠে নেমেছে। আমি মনে করি আমাদের দেশ প্রেমিক সকল রাজনৈতিক দলগুলিরও এ ধরনেরই মানষিকতা পোষন করা এবং এ লক্ষ্যে কাজ করা উচিৎ। গণতন্ত্রের প্রথাগত ধারনা অনুযায়ী যদিও গণতন্ত্রে দলীয় ব্যবস্থা অপরিহার্য্য তবুও বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটি নুতন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নে গণতন্ত্রের একটি নুতন রুপরেখা আমি জাতীর সামনে উপস্থাপন করতে চাই। যার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হলো “নির্দলীয় সরকার ব্যবস্থার প্রবর্তন”। সকল রাজনৈতিক দলের সাথে আলোচনা সাপেক্ষে যদি এ ধরনের একটি সরকার ব্যবস্থার প্রবর্তন ও বাস্তবায়ন সম্ভব হয় তাহলে নুতন বাংলাদেশ গড়ার আগামী দিনের স্বপ্ন বাস্তবায়ন সম্ভব হবে এবং দলীয় ব্যবস্থার সকল প্রকার দোষত্রুটি মুক্ত একটি সরকার ব্যবস্থার প্রবর্তন করে একটি নিরপেক্ষ এবং প্রকৃত গণতান্ত্রিক পদ্ধতির সরকার ব্যবস্থার মাধ্যমে সত্যিকারের সোনার বাংলা গড়া সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ্। যার প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে চিরাচরিত দলীয় রাজনৈতি নিষিদ্ধ করা যেতে পারে।
সকল রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত ঘোষণা, নুতন রাজনৈতিক দলের রেজি: না দেয়া।
নির্বাচনে দলীয় প্রতীক নিষিদ্ধ করা, প্রার্থীর ব্যক্তিগত প্রতীক প্রদান করা।
ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, জাতীয় সংসদ নির্বাচন, সিটি করপোরেশন অর্থাৎ প্রতিটি নির্বাচনেই নির্বাচনী এলাকা থেকে যিনি ইচ্ছা করেন প্রতিদ্ধন্দিতা করবেন। জনগন প্রার্থীর নৈতিকতার উচ্চমান, যোগ্যতা, বিগত দিনের রাজনৈতিক কর্মকান্ড বিবেচনা করে যাকে খুশী ভোট দিবেন।
স্থানীয় প্রতিষ্ঠান যেমন- ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন, জাতীয় সংসদ সদস্য পদ প্রার্থীর ক্ষেত্রে বয়স শিক্ষাগত যোগ্যতা বেঁধে দেয়া যেতে পারে।
ভোট গ্রহণ সপ্তাহ/পক্ষকাল বা মাসব্যাপী চলতে পারে।
নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য লক্ষ কোটি টাকা খরচ করা প্রয়োজন নাই, প্রার্থী তার ভোটার আইডি কার্ডের পিছনে কাকে ভোট দিল তা লিখে স্বাক্ষর করে একটি খামে ভরে খামের মুখ বন্ধ করে ভোটের বক্সে রেখে আসবে।
স্থানীয় পোস্ট অফিস অথবা নির্বাচনী এলাকার কোন স্কুলের একটি নির্দিষ্ট কক্ষে সকাল ০৮ টা থেকে বিকেল ৫টি পযর্ন্ত ভোটার ভোট দিতে পারবেন। উক্ত সময়ে উক্ত স্থানে একজন প্রিজাইডিং অফিসার এবং কিছু নিরাপত্তা প্রহরী উপস্থিত থাকবেন। সন্ধ্যায় জেলা প্রশাসকের নির্দিষ্ট রুমে ভোট বাক্সগুলি জমা হবে।
নির্বাচনের সময় পার হয়ে গেলে সকল প্রার্থীর উপস্থিতিতে সরকারী তত্তাবধানে ভোট গননা করে ফলাফল ঘোষণা করা হতে পারে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী প্রার্থীদের নিয়ে পার্লামেন্ট গঠিত হবে, পার্লামেন্টে সংখ্যা গরিষ্ঠের ৩/২ য়াংশের ভোটে রাষ্ট্রপতি, প্রধান মন্ত্রী, অন্যান্য মন্ত্রী নির্বাচিত করে সরকার গঠন করা যেতে পারে। আরো সুন্দর পরামর্শ থাকলে আলোচনা সাপেক্ষে এর সাথে সংযোজন বিয়োজন হতে পারে। ক্ষমতাসীন দলের যাবতীয় কু-কর্ম এবং অনিয়ম থেকে জাতীকে মুক্ত করার জন্য আমরা অনেক সময় নুতন রাজনৈতিক দল গঠনের কথা চিন্তা করি। কিন্তু বাংলাদেশের মত দেশে দীর্ঘদিন ধরে যে ধরনের অপরাজনৈতিক সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে তার থেকে মুক্তি পেতে হলে দলীয় ব্যবস্থা, নির্বাচনী ব্যবস্থার একটা আমুল পরিবর্তন আনা দরকার এবং তার একমাত্র পথ রাজনৈতিক ব্যবস্থার কাঠামোগত পরিবর্তন করা। প্রতিটি বৃহৎ রাষ্ট্রের একটি গোপন পররাষ্ট্রনীতি থাকে তা হলো প্রতিবেশী রাষ্ট্রকে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ভাবে দুর্বল করে রাখা। এজন্য তারা বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহন করে থাকে তার মধ্যে একটি প্রধান কর্মসূচী হলো প্রতিবেশী দেশের ক্ষমতায় নিজেদের সমর্থন পুষ্ঠ সরকার। যে কোন মূল্যে নিজেদের বিভিন্ন স্বার্থ হাসিল করিয়ে নেয়া। নিজেদের ক্ষমতার মসনদ ধরে রাখার জন্য জাতীয় এ সমর্থন পুষ্ঠ সরকার স্বার্থ ধংশ করতে যে কোন পদক্ষেপ গ্রহন করতে দ্বিধা করেনা। যে জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে একটি জাতী গড়ে উঠে সে জাতীয়বাদী চেতনার মধ্য ফাটল ধরাতে পারলে ঔপনিবেশিক শক্তির এ কাজটি আরও সহজতর হয়। বৃটিশরা তাদের ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য “ডিভাইডেড এন্ডরুল” পলিসির অবলম্বন করেছিল। বৃটিশ ভারতের প্রধান দুই দলের কংগ্রেস এবং মুসলিম লীগের মধ্যে বিবাদ সৃষ্টি করে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা সৃষ্টি করেছিল। ভারতীয় চেতনা বোধে ভাঙ্গন সৃষ্টি করে ধর্মীয় চেতনার আলোকে পাকিস্তান এবং ভারতীয় ইউনিয়নের জন্ম হয়েছিল। ভারত স্বাভাবিক ভাবেই তার মুসলীম প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানকে দুর্বল করার জন্য সুযোগের অপেক্ষা করেছিল। সময় ও সুযোগমত পাকিস্তানের রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে বিবাদ এক পর্যায়ে গৃহযুদ্ধের মাধ্যমে পাকিস্তানের বৃহৎ রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের কাধে ভর করে পাকিস্তানকে দ্বিখন্ডিত করে তাদের বহুদিনের স্বপ্ন পূরন করেছিল। বাংলাদেশের পালা এবার স্বাধীন স্বার্বভৌম রাষ্ট্র। যা কোন ভাবেই ভারত চাইবেনা তার নিকটতম প্রতিবেশী বাংলাদেশ মাথা উচু করে দাড়াক। তাই এখানে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করা তথা অর্থনৈতিক ভাবে এ দেশকে দুর্বল করে তাদের স্বার্থ হাসিল করা ভারতের অন্যতম লক্ষ্য।
এ লক্ষ্যকে সামনে রেখে যে বাঙালী জাতীয়তাবাদী চেতনা এ দেশের মানুষের মধ্যে ইস্পাত সম প্রবল ঐক্যবোঁধ সৃষ্টি করে পাকিস্তানী শাসকদেরকে এ দেশ থেকে বিতাড়িত করেছিল সেই জাতীয়তাবাদী চেতনা ফাইল ধড়ানোর জন্য বাঙালী জাতীকে বহুলভাবে বিভক্ত করে স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি, স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তি, মুক্তি যুদ্ধের পক্ষের শক্তি, বিপক্ষের শক্তি, সংখ্যালঘুদের উপর নির্যাতনের নাটক সাজিয়ে তাদের দিয়ে আর একটা শক্তি, ক্ষমতাধীন দলের ছাত্র সংগ্রামীদের সাথে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার লোকজনের হাতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে ভারত প্রত্যক্ষভাবে সাহায্য সহযোগীতা করেছে। আমরা ভারতের কাছে এজন্য কৃতজ্ঞ কিন্তু অস্ত্র তুলে দিয়ে ক্ষমতার মসনদকে পোক্ত করার জন্য বিরোধী দল মতকে নির্মুল করার মানকে নিরীহ ছাত্র/জনতা হত্যা। প্রশাসন যন্ত্রের প্রতিটি স্তরে বিশেষ শ্রেনীর লোকজনকে চাকুরী দিয়ে ক্ষমতাসীন দলের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা। সব কিছুই করা হয়েছে এ দেশের ক্ষমতাসীন দলের মাধ্যমে ভারতীয় প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির আলোকে একথা বলা অয্যুক্তিক হবে না যে, গণতন্ত্রের জন্য দলীয় ব্যবস্থা প্রয়োজনীয় হলেও দেশ, স্থান, কাল পত্র ভেদে অপরিহার্য্য নয়। বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক অরাজগতা দলীয় ব্যবস্থার কুফল এটি অস্বীকার করার কোন উপায় নাই।
তাই আসুন জাতী, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে তরুন প্রজন্মের হাত ধরে “ নির্দলীয় সরকার ” ব্যবস্থা প্রবর্তনের মাধ্যমে সকল প্রকার ভেদাভেদ ভুলে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী চেতনার ভীতকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্নকে সার্থক করে তুলি।

  • লেখক- প্রফেসর মোঃ আবদুল কাদির
    প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান
    রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, বি.এম কলেজ, বরিশাল।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।