নিজস্ব প্রতিবেদক,
দৈনিক ভোলাটাইমস্ ::ঢাকায় জুলাই-আগষ্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুথানে সরাসরি অংশ গ্রহণ করায় ভোলায় চাকরিস্থলে নানানভাবে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ উঠেছে জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উর্ধ্বতণ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। এমন অভিযোগে আজ রবিবার বিকেলে ভোলার ইলিশ বাড়ি পর্যটন কেন্দ্র এক সংবাদ সম্মেলনে করেন ভোলা সদর উপজেলার জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো: মাসুম বিল্লাহ।
তিনি অভিযোগ করে সাংবাদিকদের বলেন, সরকারি চাকরি করেই তিনি জুলাই-আগষ্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুথানে সরাসরি অংশ গ্রহণ করেছেন। এজন্য ৫ আগষ্টের পর থেকে তার অধিদপ্তরের উধ্বর্তণ কর্মকর্তারা তার বিরুদ্ধে নানানভাবে ষড়যন্ত্র করে আসছেন। এমনকি তার বিরুদ্ধে ভুয়া ভিত্তিহীন অভিযোগ করে গোপনে তার বিরুদ্ধে বেআইনি উপায়ে তদন্ত করেন তাকে ফাঁসাতে চষ্টা করেন। এছাড়াও ৫ আগষ্টের পরে তার অধিনে নলকূপ বরাদ্দ আছে এমন ভুয়া গুজব ছড়িয়ে অসংখ্য মানুষষের কাছে তাকে হেয় ও বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলে শারীরিবভাবে মারধরেরর শিকার হওয়ার মত একাধিক পরিস্থিতিতে ফেলেন।
তিনি আরো অভিযোগ করে বলেন, ২০১৮ সাল থেকে তিনি চাকরিতে যোগদান করেন। সেই থেকে তার বিরুদ্ধে কোন প্রমাণিত অভিযোগ নেই। মূলত জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভোলা জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী এসএম মাহামুদ রহমান সাবেক স্বৈরাচারী সরকারের দোষর তাই আমার গণঅভ্যুথনে অংশ গ্রহণ করা মেনে নিতে পারেনি তিনি। এজন্য তাকে কোন কারণ ছাড়াই একের পর এক হুমক ধামকি দিয়েও খ্যান্ত হয়নি এক পর্যায়ে আমার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ সাজিয়ে গত ১৭ অক্টোবর সাতক্ষীরা জেলার আসাশুনি উপজেলায় স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়। এঘটনায় আমি আমার জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উর্ধ্বতণ কর্মকর্তাদের শাস্তির �