
দৈনিক ভোলা টাইমস্::, ॥ ভোলা সদর উপজেলার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষক প্রায় এক যুগ ধরে স্কুলে পাঠদান না করেই নিয়মিত বেতন-ভাতা নিচ্ছেন বলে অভিযোগ ওঠেছে। শিক্ষকদের বিভিন্ন উচ্চতর বেতনস্কেল, এপিএসএস ও স্লিপ আবেদনে ১-৫হাজার টাকা ঘুষ বানিজ্যের অভিযোগ তার বিরুদ্ধে।
অভিযুক্ত শিক্ষকের নাম মো. জসিম উদ্দিন। তিনি ২০০৮ সালে সহকারী শিক্ষক হিসেবে বিদ্যালয়ে যোগদান করেন। কিন্তু তিনি এখন স্কুলে না গিয়ে সদর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন। যা সাধারণ শিক্ষক ও অভিবাকদের মনে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
মো. জসিম উদ্দিন মূলত উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নের ৪৫ নম্বর গঙ্গাকীর্তি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক। ২০১৪ সালে তৎকালিন শিক্ষা অফিসার জনবল সংকটের কারন দেখিয়ে তাকে ডেপুটেশনে অফিসে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ শুরু করেন। সেই থেকেই গত ১১বছর ধরে সে এই অফিসেই কর্মরত আছেন। স্কুলে না গিয়ে অফিসে কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। কিন্তু বেতন তুলছেন শিক্ষক হিসেবে। ২০২২ সালে মন্ত্রণালয় সকল প্রকার ডেপুটেশন বাতিল করলেও জসিম উদ্দিন অলৌকিক ক্ষমতা বলে এখনও সেখানে কর্মরত।
বিদ্যালয় এলাকায় বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা তৈরী হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও সাধারণ মানুষের মনে প্রশ্ন ওঠেছে, একজন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কীভাবে একই সময়ে দুটি জায়গায় চাকরি করতে পারেন এবং ক্লাস না করেও সরকারি বেতন নিতে পারেন? অনেকে এর পেছনে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের ‘কারসাজি’ রয়েছে বলেও মনে করছেন। বিদ্যালয়ে শিক্ষকের অভাব থাকা সত্ত্বেও �
প্রধান সম্পাদক ও প্রকাশক- মোঃ আলী জিন্নাহ (রাজিব), ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক- মোঃ হেলাল গোলদার, বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়- আমানত পাড়া, ভোলা। ই-মেইল- news.bholatimes@gmail.com, মোবাইল- ০১৭১১৪৬৯৫৩৯
Bhola Times © All rights reserved.